শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
তিস্তা নদীর তীরে মশাল প্রজ্জ্বলন শেষে ফেরার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজের সহকারী অধ্যাপক নিহত তিস্তা মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের দাবিতে মশাল প্রজ্জ্বলন ও বিক্ষোভ কর্মসূচির নেতৃত্ব দেন অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলু লালমনিরহাটে জুলাই সনদের খসড়া নিয়ে সংবাদ সম্মেলন চলমান বিভিন্ন ঘটনা নিয়ে লালমনিরহাটে প্রতিবাদ সমাবেশ র‌্যাবের অভিযানে বিপুল পরিমাণ গাঁজা ও ইজিবাইক জব্দ কালবেলা ৩য় পেরিয়ে ৪র্থ বর্ষে পদার্পণে আলোচনা সভা ও কেককাটা অনুষ্ঠিত মার্শাল আর্ট কন্যা সান্ত্বনার নেতৃত্বে ইটালিতে বাংলাদেশের বিশাল সফলতা: স্বর্ণ, রৌপ্য ও ব্রোঞ্জসহ ৯টি পদক অর্জন লালমনিরহাটে জামায়াতের মানববন্ধন বিএসটিআই’র মোবাইল কোর্টে ৩টি প্রতিষ্ঠানকে ১৫ হাজার টাকা জরিমানা লালমনিরহাটে প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স পিএলসি’র চেক হস্তান্তর
সমাজকল্যাণ মন্ত্রীর এপিএস মিজানের যতকান্ড!

সমাজকল্যাণ মন্ত্রীর এপিএস মিজানের যতকান্ড!

একের পর এক আলোচনা সমালোচনার মুখোমুখি হচ্ছেন লালমনিরহাট-২ আসনের সংসদ সদস্য ও সমাজমকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ এর এপিএস মিজানুর রহমান মিজান।

 

কখনো মাদ্রাসার জমি দখল নিয়ে, গাড়িতে মাদকের চালান ধরা পড়া নিয়ে, আবার তিস্তা নদীর বালু নিয়ে। এমন আরও বিভিন্ন সমালোচিত কাজের সাথে জড়িত থাকার পড় এবার আলোচনায় এলেন আদিতমারীতে এক আওয়ামী লীগ নেতাকে মারধরের ঘটনা নিয়ে।

 

সোমবার (১০ জুলাই) বিকালে আদিতমারী উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে বর্ধিত সভা চলাকালে মারধরের শিকার হয়েছেন ওই উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম মৃধা। এ বিষয়টি নিয়ে নেতাকর্মীদের মাঝে ক্ষোভ বিরাজ করছে।

 

এদিকে নজরুল ইসলাম মৃধা সংবাদ সম্মেলন করে দাবি করেন, আগামী সংসদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীকে মনোনয়ন চেয়ে প্রচার-প্রচারণা চালানোর কারণে তাকে মারধর করা হয়েছে। উক্ত বর্ধিত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন লালমনিরহাট-২ (কালীগঞ্জ-আদিতমারী) আসনের সংসদ সদস্য সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ। এতে অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য, সাবেক এমপি অ্যাড. সফুরা বেগম রুমি এবং মন্ত্রীপুত্র ও জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক রাকিবুজ্জামান আহমেদ।

 

সভা শুরু হবার কিছুক্ষণ পর সমাজকল্যাণ মন্ত্রীর পেছনের আসনে বসা নজরুল ইসলাম মৃধাকে টেনে হিচড়ে মঞ্চ থেকে নামিয়ে দেওয়া হয়। পাশাপাশি মন্ত্রীর এপিএস মিজানুর রহমান মিজান ও তার লোকজন তাকে মারধর করেন। পরে পুলিশের হস্তক্ষেপে নজরুলকে বাইরে আনা হয়। ঘটনার একটু পরেই সাংবাদিকদের সঙ্গে আলোচনা করার সময় নজরুলের উপর আবারও হামলা হয়।

 

সংবাদ সম্মেলনে নজরুল ইসলাম বলেন, আমি ছোটবেলা থেকে আওয়ামী লীগ করি, আমি সংসদ নির্বাচনে নৌকা চাইতেই পারি, সেই নৌকা প্রতীক দেওয়ার মালিক আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনা। কিন্তু এজন্য মন্ত্রীর এপিএস মিজান এবং কিছু হাইব্রিড নেতাকর্মী আমাকে মারধর করবে?

 

জানা যায়, লালমনিরহাট-২ আসনে মন্ত্রীপুত্র ও এপিএস মিজানকে ঘিরে একটি শক্তিশালী সিন্ডিকেট গড়ে উঠেছে। এই সিন্ডিকেটের মাধ্যমে সীমান্ত ও চরে মাদকের জমজমাট ব্যবস্যা হয়। এমনকি ট্রেনে করে মাদকের বড় চালান যায় দেশের বিভিন্ন স্থানে। মূলত এই গ্রুপের কয়েকজন সদস্য এপিএস মিজানের আশে পাশের থেকে মন্ত্রীর সুনামকে নষ্ট করে চলছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone